বিচারক, নেতা, বাদশাহ ও উপরস্থ অফিসারকেবাধ্য করিবার তদবীর:
নিম্নোক্ত কালামটি তিনদিন যাবৎ প্রত্যহ ৫০০ বার পাঠ করিবে। তৎপর চতুর্থ দিবসে গোসলের পর ১০০০ বার পাঠ করিবে। আর এই কালেমা নিজের হাতের পাতায় লিখিয়া উপরোক্ত লোকদের মধ্যে যে কোন লোকের সম্মুখে হাযির হইয়া ১৫ বার পাঠ করিবে। আল্লাহর রহমতে সে তাহার বাধ্যগত হইয়া যাইবে এবং তাহার কথা শুনিবে ।
কালামটি এই:
উচ্চারণঃ ইয়া রহমানু কুল্লি শাইয়িন ওয়া রাহেমাহূ ।
বিচারক, মুনিব ও রাষ্ট্রনায়ক নারাজ হইলে উহার তদবীর:
যদি কাহারও প্রতি বিচারক, মুনীব কিংবা রাষ্ট্র নায়ক নারাজ হইলে অথবা স্বামী-স্ত্রীর মাঝে মনোমালিন্য সৃষ্টি হইলে, তবে তাহাদের সহিত সাক্ষাতের সময় মনে মনে নিম্নোক্ত কালাম পাঠ করিলে তাহাদের নারাজী দূর হইয়া যাইবে এবং তাহাকে মহব্বৎ করিবে । আর স্বামী স্ত্রীর মনোমালিন্য দূর হইয়া মিল-মহব্বৎ সৃষ্টি হইবে। কালামটি এই:
উচ্চারণ : ওয়া লাম্মা সাকাত্ আম্মূসাল গাদ্বাবু আখাযাল আলওয়াহা ওয়া ফী নুস্খাতিহা হুদাওঁ ওয়া রহমাতুল্ লিল্লাযীনা হুম লিরব্বিহিম। আতুফা’তু গাদ্বাবা কাযা ওয়া কাযা বিলা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ; ওয়াস্তাজুলাইতু মাওয়াদ্দাতাহূ বিমুহাম্মাদির রাসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।